Previous Next
  • মধু খেলে ওজন বাড়ে!

    যারা ওজন বাড়ানোর জন্য রাত-দিন শুধু চেষ্টা করে যাচ্ছেন, মধু তাদের জন্য অনেক কার্যকরী হতে পারে। মানবদেহে দুইভাবে শক্তি সঞ্চিত থাকে, চর্বি এবং সুগার রূপে। ওজন বাড়ানোর জন্য সাধারণত আমরা মনে করি বেশি করে চর্বি জাতীয় খাবার খেলেই যথেষ্ট। কিন্তু এই ধারণা পুরোপুরি ঠিক নয়। যারা পরিশ্রম করেন তারা দিনভর চর্বি জাতীয় খাবার খেলেও কোনো লাভ হবে না। তাদের জন্য প্রয়োজন বেশি বেশি সুগার। যা দেহের কোষে কোষে জমে থাকে এবং খুব সহজে নিঃসৃত হয় না। তখন বেশি পরিশ্রমেও ঝড়ে যায় না দেহের শক্তি ...

  • রক্তের গ্রুপ বুঝে খাদ্য নির্বাচন!

    অনেক সময় দেখা যায় অনেক চেষ্টা, ব্যায়াম এবং ডায়েট মেনে চলার পরেও ফিট থাকা কঠিন হয়ে যায়। এর পেছনে মূল কারণ হতে পারে আমাদের রক্তের গ্রুপ। তাই সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে আমাদের রক্তের গ্রুপ বুঝে খ্যাদ্য নির্বাচন করতে হবে। আর রক্তের গ্রুপ বুঝে খাদ্য নির্বাচনেরএই পদ্ধতিটির নাম ‘ব্লাড গ্রুপ ডায়েট’। সুস্বাস্থ্যের রহস্য লুকিয়ে আছে আমাদের রক্তের মধ্যে ...

  • হাত ধোয়া কি অত সহজ?

    হাত ধোয়া অনেক জটিল কাজ, এবং আপনি যেভাবে ধুচ্ছেন তা বোধ হয় আপনার হাত জীবানুমুক্ত করছে না। তবে ভুল শুদ্ধ সে যাইহোক আপনি অন্তত হাত ধুচ্ছেন- একারণেই প্রশংসা পেতে পারেন। কিন্তু হাত ধোয়ার সঠিক পদ্ধতি জানেন আপনি? যেমন ধরুন, আপনি কি জানেন যে গরম পানি হাত না ধোয়াই ভালো! বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জেনে নিন হাত ধোয়ার সঠিক পদ্ধতি। বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন সামনে রেখে আজ থেকে তিন বছর আগে সংস্থাটি হাত ধোয়ার পদ্ধতি বিষয়ে একটি নির্দেশনা প্রচার করেছিল। সেখানে থেকে ..................................

  • ডিমের যত গুণ!

    Pমুরগির মাংস ও ডিমে রয়েছে পুষ্টিকর খাদ্যমান কোলিন। যা খেলে মানুষের স্মৃতিশক্তি বাড়ে। ভিটামিন ‘বি’ সমৃদ্ধ কোলিন মানুষের মস্তিষ্ক সতেজ রাখে। যারা নিয়মিত ডিম ও মুরগির মাংস খায় তাদের মস্তিষ্ক অন্যদের তুলনায় সতেজ এবং স্মৃতিশক্তি বয়সের তুলনায় বেশ প্রখর। তা ছাড়া এসব খাদ্য গ্রহণকারীদের মস্তিষ্কে বুড়িয়ে যাওয়ার লক্ষণ কম। এতে প্রমাণিত হয়, ডিম ও মুরগির মাংসের খাদ্যপ্রাণ কোলিন মানুষের মস্তিষ্ক ভালো রাখে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ...

Saturday, June 13, 2015

রেসিপি :- মালাই চমচম
-----------------------------
পরিবেশন - ১০-১৫টি মালাই চমচম
প্রস্তুতির সময় - ১০ মিনিট
রান্নার সময় - ৪৫-৬০ মিনিট
উপকরণ
চমচমের জন্য
পনির - ২ কাপ (বাড়িতে বানালে ১ লিটার দুধের থেকে তৈরি করুন)
চিনি - ২ কাপ
জল - ৪-৫ কাপ
কেশর - এক চুটকি
মালাইয়ের জন্য
দুধ - ২-৩ কাপ
চিনি - ২ কাপ
এলাচ গুঁড়ো - ১ চা চামচ
পরিবেশনের জন্য
পেস্তা - ১ টেবিল চামচ (স্লাইস)
আমন্ড - ৩-৪টি (কুচনো)
কেশর - এক চুটকি

প্রণালী
- একটি বাটিতে ভাল করে পনির মেখে নিন। যতক্ষণ না নরম ও মসৃণ হচ্ছে ততক্ষণ আঠা মাখার মতো করে ঠেসতে থাকুন। যদি মনে হয় পনির বেশী শক্ত লাগছে তাহলে হাল্কা গরম জল অল্প পরিমাণে নিয়ে ভাল করে ঠাসুন।
- ঠাসা হয়ে গেলে মাখা রনির থেকে মাঝারি মাপের লেচি কেটে নিন। এবার আঙুল দিয়ে ডিম্বাকৃতি চমচমের আকারে গড়ে নিন।
- একটি পাত্রে জল গরম করতে বসান। যখন জল ফুটতে শুরু করবে তখন তাতে চিনি ও কেশর দিয়ে দিন। ভাল করে মিশিয়ে মাঝারি আঁতে চিনির রস তৈরি করে নিন।
- এর মধ্যে হাল্কা হাতে কাঁচা চমচমগুলি ছেড়ে দিন। এক মিনিট গনগনে আঁচে ফুটিয়ে নিন। তারপর আঁচ মাঝারি করে চমচমগুলি রান্না হতে দিন। ১০ মিনিট মতো ঢাকা লাগিয়ে ফুটতে দিন।
- আপনি চাইলে প্রেসার কুকারেও করতে পারেন। প্রেসার কুকারে করলে একটা সিটি দিয়ে নিন।
- পনির চমচম নরম হয়ে এলে আঁচ বন্ধ করে দিন। এবার এই চমচমগুলি রস থেকে তুলে রেখে ঠান্ডা হতে দিন।
- একটি অন্য পাত্রে মালাইয়ের জন্য কম আঁচে দুধ বসান। যতক্ষন না দুধ ঘন হয়ে অর্ধেক হয়ে যাচ্ছে ততক্ষণ ফোটান।
- এই দুধের মিশ্রণে চিনি ও এলাচগুঁড়ো মেশান। ভাল করে মিশিয়ে নিন। মাঝে মাঝে নাড়তে থাকুন।
- খোয়ার থেকে একটু পাতলা থাকার সময়ই নামিয়ে নিন দুধটা। কারণ ঠান্ডা হলে মালাইটা আরও টেনে যাবে।
- এবার একটি ধারালো ছুড়ি দিয়ে চমচম গুলি লম্বালম্বি মাঝখান থেকে অর্ধেক করে কেটে নিন।
- এবার একটি অংশে মালাই ভরে বাকি অংশটা লাগিয়ে দিন।
- আমন্ড, পেস্তা, কেশর দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
আমাদের রেসিপিগুলো নিয়মিত পেতে চাইলে অবশ্যই আপনাদের লাইক দিতে হবে । তাই লাইক দিন আর বেশি বেশি রেসিপি জেনে নিন
 
চিকেন নাগেট
উপকরণঃ
মুরগির মাংসের কিমা-৫০০গ্রাম
পেঁয়াজ (কেটে নেয়া) – ১টি
ডিম-১টি
পাউরুটির স্লাইস- ৬টি
ব্রেডক্রাম্ব- ১কাপ
ময়দা- ১কাপ
পানি- ১/২ কাপ
রসুনবাটা- ১চা চামচ
লবণ- ১চা চামচ
গোলমরিচ গুঁড়ো- ১/৪ চা চামচ
তেল- ভাজার জন্য


পদ্ধতিঃ
মুরগির মাংসের কিমা, পাউরুটির স্লাইস, রসুন, গোলমরিচ গুঁড়ো, লবণ ও পেঁয়াজ একসাথে নিয়ে একটি ফুড প্রসেসরে মিক্স করে নিন। এই মিশ্রণটি একটি বাটিতে নিন এবং ১ টেবিল চামচ করে মিশ্রণ নিয়ে নাগেটের আকৃতি দিন। আরেকটি পাত্রে ডিম ফেটিয়ে নিন এবং পানি মেশান। এবার অপর একটি পাত্রে ব্রেড ক্রাম্ব নিন। এখন নাগেট গুলো এক এক করে নিয়ে পর্যায়ক্রমে ময়দা, ডিম এবং ব্রেডক্রাম্ব মেখে নিন। কয়েকটি করে নাগেট নিয়ে ৫-৬ মিনিট ডুবো তেলে ভাজুন, সোনালি-বাদামি রঙ না আসা পর্যন্ত। টমেটো সসের সাথে উপভোগ করুন মজাদার চিকেন নাগেট।

স্বাস্থ্য রক্ষায় রসুন !
১. একটি মাঝারি সাইজের রসুনে ১ লাখ ইউনিট পেনিসিলিনের সমান অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যক্ষমতা রয়েছে।
২. ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার মাধ্যমে সৃষ্টি অ্যামিবিক ডিসেনট্রি নির্মূলের ক্ষেত্রে রসুন বেশ কার্যকরী।
৩. শরীরের রোগ সংক্রমণ দূর করার জন্য একসাথে তিন কোয়া রসুন দিনে তিন থেকে চারবার চিবিয়ে খান।
৪. রক্তের চাপ ও রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর জন্য প্রতিদিন তিন থেকে ১০ কোয়া রসুন খেতে পারেন।
৫. উচ্চরক্তচাপ ও রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধে রসুনের ভূমিকা অপরিসীম। রসুন রক্ত জমাট নিরোধী অ্যাসপিরিনের মতোই শক্তিশালী।
৬. রসুন খেতে হলে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেতে হবে। চিবিয়ে না খেলে রসুনের রাসায়নিক উপাদান এলিসিন নির্গত হবে না। এলিসিনই হচ্ছে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক। অ্যান্টিবায়োটিক ক্ষমতা কাজে লাগানোর জন্য কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়াই উত্তম।
৭. যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপজ্জনক। রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে।
৮. অতিরিক্ত রসুন শরীরে এলার্জি ঘটাতে পারে। এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম।
৯. রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন।
১০. শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার কারণ ঘটাতে পারে।

Friday, February 15, 2013


সরিষার তেলের গুনাগুণ ( এন্টি ব্যাকটেরিয়াল তেল)

















শীতের সময় সরিষার তেলের মালিশ শরীর কে উষ্ণ রাখে । নিয়মিত এই তেল মালিশ করলে বাতের ব্যাথায় উপকার পাওয়া যায় । এ ছাড়াও সাধারণ সর্দি কাশি , ব্যাথায় তে এই তেলের ব্যবহার উপকারী।
অন্যান্য গুনাগুণঃ
১.শরীরের কলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় যা হৃদরোগের সম্ভবনা হ্রাস করে
২.নিদ্রাহীনতা এবং ক্যান্সার প্রতিরোধক
৩.সন্ধিস্থলের ব্যাথা হ্রাস করে
৪.শ্বাস কস্টের প্রদাহ হ্রাস করে
৫.চুলের মান উন্নত করা , খুসকি দূর করে এবং চুল বৃদ্ধি করে
৬.মাথা ব্যথা কমায়
৭.দাঁত মজবুত করে এবং ব্যাথা কমায়
৮.শুষ্ক ত্বক মসৃণ ও কোমল করে
৯.ঠোঁটের শুস্কতা দূর করে এবং ত্বকের প্রদাহ দূর করে
১০.কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
১১.নাকের বদ্ধভাব দূর করে
১২.কানের ব্যাথায় কানের ড্রপের বিকল্প
১৩.সামান্য কাটা ছেঁড়ায় এন্টিসেপটিক এর কাজ করে


তথ্য সুত্র- ইন্টারনেট

ডিমের পুষ্টিগুণ

















ডিম প্রোটিনসমৃদ্ধ, সহজপাচ্য আদর্শ খাদ্য। আমাদের দেশে দুই ধরনের ডিম পাওয়া যায়_ ফার্মের ডিম ও দেশি ডিম। অনেকের ধারণা, ফার্মের ডিম ও হাঁসের ডিমে কোনো পুষ্টিগুণ থাকে না। আসলে তা নয়। পুষ্টিগুণের কথা বিবেচনা করলে দেখা যায়, ফার্মের ডিম ও হাঁসের ডিম যেহেতু আকারে বড়, তাই এতে পুষ্টিগুণও বেশি থাকে। একটি ফার্মের ডিমে ক্যালরি আছে ৮০ এবং দেশি মুরগির ডিমে ক্যালরি আছে মাত্র ৫০।

বাজারে যেসব ফার্মের ডিম পাওয়া যায় তাতে ৮ গ্রাম প্রোটিন ও ৬ গ্রাম চর্বি রয়েছে। ডিমের কুসুমে রয়েছে ২৫০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল, যা সম্পৃক্ত চর্বি। তবে ডিমের কুসুম সহজে হজম হয়। সিদ্ধ, পোচ, অমলেট_যেভাবেই ডিম খাওয়া হোক না কেন, এর পুষ্টিগুণে তারতম্য হয় না।

কারা খাবেন
হৃদরোগীদের ক্ষেত্রে ডিমের কুসুম বাদ দেওয়াই ভালো। রুগ্ণ ও ভগ্নস্বাস্থ্য ভালো করার জন্য এবং গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে ডিম আদর্শ খাবার। রিউমেটিক রোগীদের দেহে ডিম ভালো কাজ করে। জন্ডিস, পেটের পীড়ায় ডিম কোনো খারাপ প্রতিক্রিয়া ঘটায় না। শিশুদের দৈহিক বৃদ্ধি, ক্ষয়পূরণ ও কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ডিম প্রয়োজন।


সুত্র- ইন্টারনেট।

ব্ল্যাক-টি দূরে রাখে ক্যান্সারকে..



















ব্ল্যাক-টি দেহের মৃত কোষ এবং ক্যান্সারের কোষগুলো ধ্বংস করতে সাহায্য করে।

দুটি পৃথক গবেষণায় দেখা গেছে, গ্রিন এবং ব্ল্যাক-টি তে পাঁচ ধরনের সবজি এবং দুটি আপেলের সমপরিসাণ পরিমাণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা দেহের ক্ষতিকর অনুগুলো বিরুদ্ধে লড়ে এবং ক্যান্সার সৃষ্টিকারী সেইসব অণু ও কোষগুলোতে ধ্বংস করে। তাই গবেষকরা পরামর্শ দিয়েছেন, যদি ক্যান্সার থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে চান তাহলে প্রতিদিন দুই কাপ ব্ল্যাক-টি খাওয়া যেতে পারে।

আমেরিকায় একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ব্ল্যাক-টি এবং ওলং চাইনিজ-টি তে theaflavin-2(TF-2) নামে একটি উপাদান রয়েছে, যা ক্যান্সারের প্রতিরোধক হিসেবে ভালো কাজ করে। এই উপাদনটি খুব কম পানীয় এবং খাবারেই পাওয়া যায়।

ভারতের একদল গবষেকের পরিচালিত অপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, গ্রিন এবং ব্ল্যাক-টি অনেকাংশে কমায় ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি।

এই দুই গবেষণার সম্মিলিত ফলাফল হিসেবে লেখা একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ব্ল্যাক-টি সব ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ৭৭ থেকে ৯২ শতাংশ।

এর ওপর এখনো আরো বিস্তারিত গবেষণা চলছে ডেইলি এক্সপ্রেসকে জানিয়েছে টি অ্যাডভাইজরি প্যানেলর প্রধান ড. টম বন্ড।


সুত্র- ইন্টারনেট

আদা

Posted by sofiq | 8:43 AM Categories:




















আদা 
এই ঠান্ডায় আদা ভীষণ উপকারী। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট, যা শরীরের রোগ-জীবাণুকে ধ্বংস করে। জ্বর জ্বর ভাব, গলাব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।

বমি বমি ভাব দূর করতে এর ভূমিকা অপরিহার্য। তাই বমি বমি ভাব হলে কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন। এতে মুখের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।

অসটিও আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসএই অসুখগুলোয় সারা শরীরের প্রায় প্রতিটি হাড়ের জয়েন্টে প্রচুর ব্যথা হয়। এই ব্যথা দূর করে আদা। তবে রান্না করার চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি।

মাইগ্রেনের ব্যথা ও ডায়াবেটিসজনিত কিডনির জটিলতা দূর করে আদা। গর্ভবতী মায়েদের সকালবেলা, বিশেষ করে গর্ভধারণের প্রথম দিকে সকালবেলা শরীর খারাপ লাগে। কাঁচা আদা দূর করবে এ সমস্যা।

দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে, আদার রস দাঁতের মাড়িকে শক্ত করে, দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা জীবাণুকে ধ্বংস করে।

দেহের কোথাও ক্ষতস্থান থাকলে তা দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে আদা। এতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট, যা যেকোনো কাটাছেঁড়া, ক্ষতস্থান দ্রুত ভালো করে।

এই ঠান্ডায় টনসিলাইটিস, মাথাব্যথা, টাইফয়েড জ্বর, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ হওয়া, বসন্তকে দূরে ঠেলে দেয় আদা। ওভারির ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে আদা।

চালতা

Posted by sofiq | 8:40 AM Categories:


এটি মহিলাদের জন্য উপকারী। কারো কারো মতে, চালতা গর্ভপাত-পরবর্তী সমস্যাগুলো প্রতিরোধে সহায়তা করে। এমনকি এটি জরায়ু ও স্তনের ক্যান্সার পর্যন্ত প্রতিরোধ করে। পুরুষের অকাল বীর্যস্খলন, দুর্বলতা ও শুক্রাণুর স্বল্পতা নিরাময়ে চালতা উপকারী ভূমিকা রাখে।
চালতা ভিটামিন এ ও সি পূর্ণ একটি ফল; তাই স্কার্ভি ও লিভারের সমস্যার জন্য এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। রক্ত পরিশোধন ও ডিটক্সিফিকেশনে চালতা সহায়তা করে। এ ছাড়া যাঁদের কিডনিতে সমস্যা আছে, তাঁরা নিয়মিত চালতা খেলে উপকার পাবেন। চালতার পাতা ঠাণ্ডা ও কাশির জন্য উপকারী। চালতা গাছের কষ বা আঠায় ডায়াবেটিক রোগ নিরাময়ের উপাদান আছে। প্রতি ১০০ গ্রাম চালতায় ১৪০ কিলোক্যালরি শক্তি আছে, যা কিনা শক্তিবর্ধক হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

বিভিন্ন রোগে চালতার ব্যবহার
ডায়রিয়া বা পাইলসের জন্য চালতার কোমল মাংস ভর্তা করে বীজ ছাড়িয়ে খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
হজমের গোলযোগজনিত সমস্যায় চালতার কোমল মাংসের সঙ্গে এলাচি, জিরা এবং মধু মিশিয়ে খেলে উপকার হবে।
বাচ্চাদের পেটের সমস্যায় চালতা পাতার রস, দুধ ও চিনি মিশিয়ে খাওয়াতে হবে।

সুত্র- দৈনিক কালের কন্ঠ
  • RSS
  • Delicious
  • Digg
  • Facebook
  • Twitter
  • Linkedin
  • Youtube