আদা
এই ঠান্ডায় আদা ভীষণ উপকারী। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল
এজেন্ট, যা শরীরের রোগ-জীবাণুকে ধ্বংস করে। জ্বর জ্বর ভাব, গলাব্যথা ও মাথাব্যথা দূর
করতে সাহায্য করে।
বমি বমি ভাব দূর করতে এর ভূমিকা অপরিহার্য। তাই বমি
বমি ভাব হলে কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন। এতে মুখের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
অসটিও আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস—এই অসুখগুলোয়
সারা শরীরের প্রায় প্রতিটি হাড়ের জয়েন্টে প্রচুর ব্যথা হয়। এই ব্যথা দূর করে আদা।
তবে রান্না করার চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি।
মাইগ্রেনের ব্যথা ও ডায়াবেটিসজনিত কিডনির জটিলতা
দূর করে আদা। গর্ভবতী মায়েদের সকালবেলা, বিশেষ করে গর্ভধারণের প্রথম দিকে সকালবেলা
শরীর খারাপ লাগে। কাঁচা আদা দূর করবে এ সমস্যা।
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। গবেষণায় দেখা
গেছে, আদার রস দাঁতের মাড়িকে শক্ত করে, দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা জীবাণুকে ধ্বংস করে।
দেহের কোথাও ক্ষতস্থান থাকলে তা দ্রুত শুকাতে সাহায্য
করে আদা। এতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট, যা যেকোনো কাটাছেঁড়া, ক্ষতস্থান
দ্রুত ভালো করে।
এই ঠান্ডায় টনসিলাইটিস, মাথাব্যথা, টাইফয়েড জ্বর,
নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ হওয়া, বসন্তকে দূরে ঠেলে দেয় আদা। ওভারির ক্যানসারের
বিরুদ্ধে লড়াই করে আদা।
Facebook Comments Plugin Bloggerized by BD WEBDESIGN
0 comments:
Post a Comment